বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
বিএনপির নিবেদিত প্রাণ এখন মৃত্যু শয্যায়, খোঁজ নেয়নি কোন নেতা! বদলগাছীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু,আহত-২ হরিপুরে সমাজসেবা অফিস কর্তৃক ভিক্ষুকদের মাঝে ভ্যান বিতরণ  পটুয়াখালী ভার্সিটিতে , আন্তঃঅনুষদীয় ক্রিড়া টুর্ণামেন্ট ও পুরস্কার বিতরণী ২০২৪।।  টঙ্গী দলিল লেখক-ভেন্ডারদের নির্বাচনে সম্পাদক পদে”মুরাদ হোসেন বকুল জয়ী র‌্যাগিংয়ের ঘটনায় পটুয়াখালী ভার্সিটিতে, ৫ সদস্যের তদন্তে কমিটি গঠন।।  তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; ভাসানী ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের আলোচনা সভায় বক্তারা মওলানা ছিলেন রাজনীতিকদের আইকনিক নেতা  তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

বইমেলার সময়সীমা বাড়লো ১৭ মার্চ পর্যন্ত

বইমেলার সময়সীমা বাড়লো ১৭ মার্চ পর্যন্ত 

নিজস্ব প্রতিবেদক:// নিউজ দৈনিক ঢাকার

অমর একুশে বইমেলার সময়সীমা ১৭ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আজ অনুমোদন করেছেন, বই মেলা ১৭ মার্চ পর্যন্ত চলবে। কোভিডের কারণে বইমেলা নিয়ে আমরা একটা আতংকের মধ্যে ছিলাম যে আদৌ বইমেলা আমরা শুরু করতে পারবো কি না। একসময় সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে বইমেলা স্থগতি করা হবে। পরে প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগত নির্দেশনা দিলেন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা শুরু করতে। উদ্বোধনের পর জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি, বিক্রেতারা এবং বইমেলার সঙ্গে সম্পৃক্তরা মেলার সময় বৃদ্ধি করা যায় কি না, প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেই আবেদন করেন। আমরা তখনই বলেছিলাম যে, সংক্রমণ যদি কমতে থাকে তাহলে বইমেলার সময় বৃদ্ধির বিষয়টি আমরা বিবেচনা করবো।

প্রধানমন্ত্রী তার উদ্বোধনী বক্তৃতায় বলেছিলেন ১৭ মার্চ পর্যন্ত মেলা বৃদ্ধি করা যেতে পরে, তবে সেটি নির্ভর করছে আমাদের কোভিড পরিস্থিতির ওপর। আজকে সুসংবাদ হলো, সকালে প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন এবং ১৭ মার্চ পর্যন্ত বইমেলা বৃদ্ধি করা হয়েছে।’

কে এম খালিদ বলেন, গত বছর যারা বইমেলায় অংশ নিয়েছিলেন তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। কারণ মেলা শুরু হয়েছিল ১৮ মার্চ এবং শেষ হওয়ার কথা ছিল পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল)। কিন্তু সংক্রমণ হার বৃদ্ধির কারণে ১২ এপ্রিল মেলা শেষ করতে হয়। বিক্রেতা বা সম্পৃক্ত সবাই চাইছিলেন সময়টা বৃদ্ধি করলে ক্ষতিটা পুষিয়ে নেওয়া যাবে। এবার কিন্তু বই মেলায় মানুষের ঢল নেমেছে। আমরাও চেষ্টা করছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে মেলা পরিচালনা করতে। মাস্ক পরার বিষয়ে আমরা কড়াকড়ি আরোপ করেছি। জাতির পিতার জন্মদিন ১৭ মার্চ। এ পর্যন্তই মেলার সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।

 

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ

তিনি আরও বলেন, অনেকে মাস্ক পরতে চান না। মেলায় ঢোকার সময় হয়তো পরেন কিন্তু ভেতরে গিয়ে খুলে ফেলেন। বইমেলায় যারা যান তারা কিন্তু সজ্জন ব্যক্তি, তাই অনুরোধ করবো তারা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন। স্বাস্থ্যবিধি মানা নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট নই। তারপরও আমরা চেষ্টা করছি।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com